শুক্রবার রাত ৮:১১

১৯শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

৯ই শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরি

৬ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ গ্রীষ্মকাল

৯০ টাকার আদা এক লাফে ৩৬০ টাকা

কমল দে: পর্যাপ্ত সরবরাহ থাকলেও করোনা পরিস্থিতির সুযোগ নিয়ে ভোগ্যপণ্যের দাম বাড়িয়ে দিচ্ছেন কিছু অসাধু ব্যবসায়ী। খাতুনগঞ্জে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানের মুখে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে তালা লাগিয়ে দিয়ে পালিয়ে গেছে আমদানিকারক ও ব্যবসায়ীরা।
আদা দিয়ে গরম চা খেলে করোনা ভাইরাস ভালো হয়, শুধু এ তথ্যের ওপর ভিত্তি করে ৯০ টাকার আদা পৌঁছে যায় ৩৬০ টাকায়। কিন্ত ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে আদা এখন বাজারেই নেই।
আমদানিকারকদের তালিকা নিয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালতের ম্যাজিস্ট্রেট দোকান এবং গুদামে গুদামে ঘুরছেন। তালিকায় যাদের আমদানিকারক হিসেবে নাম আছে বাজারে তাদের সেই নামের কোনো অস্তিত্বই মিলছে না। বাকিরা দোকান বন্ধ করে চলে যাচ্ছেন।
চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন নিবাহী ম্যাজিস্ট্রেট আলী হোসেন বলেন, পেঁয়াজ, রসুন আদার এ তিন নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের দাম বেড়েছে। বাজার মনিটরিংয়ে আমরা কাজ করছি।
সকালে একদিকে ভ্রাম্যমাণ আদালতের ম্যাজিস্ট্রেট খাতুনগঞ্জে ঢুকছেন। অন্যদিকে সিন্ডিকেট আমদানিকারক এবং ব্যবসায়ীরা ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের শাটার বন্ধ করতে শুরু করেন। চট্টগ্রামে ৩৫ জন আদার আমদানিকারকসহ বিভিন্ন পণ্যের কয়েকশর বেশি আমদানিকারক থাকলেও ৫ জনকেও খুঁজে পাননি ভ্রাম্যমাণ আদালত। অনেককেই তারা দোকান খুলতে বাধ্য করেন।
চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের নিবাহী ম্যাজিস্ট্রেট তৌহিদুল ইসলাম বলেন, সুনির্দিষ্ট অভিযোগে দোকানগুলোর কাগজপত্র খতিয়ে দেখছি।
খাতুনগঞ্জেই ৫ হাজারের বেশি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান এবং গুদাম রয়েছে। যারা চট্টগ্রাম বন্দরের পাশাপাশি বিভিন্ন স্থল বন্দর দিয়ে পণ্য আমদানি করে পাইকারি বিক্রি করেন।







© সকল স্বত্ব- সমাজ নিউজ -কর্তৃক সংরক্ষিত
২২ সেগুনবাগিচা, ৫ম তলা, ঢাকা- বাংলাদেশ।
ই-মেইল: news@somajnews.com, ওয়েব: www.somajnews.com
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।

ডিজাইন: একুশে